কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখা প্রায় অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে কিছু প্রোমোটার। সিই ও সিএফ ব্লকের মাঝের রাস্তায় এই ছবিই দেখা গেল। দুটি ব্লকের ধারেই তৈরি হচ্ছে দুটি বহুতল। একটি বিল্ডিংয়ের ঠিক উল্টো দিকে তৈরি হচ্ছে অন্যটি।
সিএফ ব্লকের নির্মীয়মাণ বাড়িটির সামনে পড়ে রয়েছে তিনটি স্টোনচিপের স্তূপ। তার পাশেই আবার বালির দুটি পৃথক স্তূপ। গোটা ফুটপাত জুড়ে পড়ে রয়েছে রাবিশ। ফলে বহুতলের সামনের নর্দমা একেবারে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। যার ফলে নিকাশি ও রাস্তা দুইই আটকে পড়েছে বলে জানাচ্ছেন বাসিন্দারা। ফলে অল্প বৃষ্টি হলেই এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ার আশঙ্কায় ভুগছেন তাঁরা। বিধাননগর পুরসভার দাবি, নির্মাণ সংস্থাগুলিকে একাধিকবার সাবধান করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও অবস্থা যে কে সেই।
পুর মুখ্যপ্রশাসক কৃষ্ণা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, অতীতে জলযন্ত্রণা দূর করতে গিয়ে রীতিমতো হয়রানির শিকার হয়েছেন পুরকর্মীরা। একাধিক ম্যানহোল খুলে জল বের করতে গিয়ে দেখা গিয়েছে সেগুলি বন্ধ হয়ে রয়েছে। কারণ সেই বালি, সিমেন্ট ইত্যাদির ডাঁই। তাঁর আরও দাবি, প্লাস্টিকের বোতল, পলিথিন প্রভৃতি আবর্জনাও এই বিপদের কারণ। সবকটি পাম্প চালিয়েও জল নামানো দুঃসাধ্য হচ্ছে। সল্টলেকে জলযন্ত্রণা ঠেকানোই চ্যালেঞ্জ পুর কর্তৃপক্ষের। বাসিন্দাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন মুখ্যপ্রশাসক কৃষ্ণা চক্রবর্তী। তাঁর দাবি, তাতে বাসিন্দাদেরই উপকার হবে। পড়ে রয়েছে নির্মাণসামগ্রী। -নিজস্ব চিত্র