বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কাঁচরাপাড়া স্টেশন চত্বর থেকে হকার উচ্ছেদের জন্য আগেই রেলের তরফে নোটিস দেওয়া হয়েছিল। এদিন রেলওয়ে আধিকারিকদের নেতৃত্বে রেল পুলিসের বড় বাহিনী কাঁচরাপাড়া স্টেশনে হাজির হন। কিন্তু তার অনেক আগে থেকেই হকাররা স্টেশন চত্বরে হাজির ছিলেন। রেল পুলিসকে দেখেই তাঁরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। বীজপুরের তৃণমূল বিধায়ক সুবোধ অধিকারী এবং বারাকপুর ও দমদম সাংগঠনিক জেলার আইএনটিটিইউসি’র সভাপতি ও বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম ঘটনাস্থলে হাজির ছিলেন। সোমনাথবাবু বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে হকার ভাইরা চরম সমস্যার মধ্যে রয়েছেন। পুনর্বাসন না দিয়ে কাউকে উচ্ছেদ করা যাবে না। আমরা রেলের আধিকারিকদেরও স্পষ্ট করে তা জানিয়ে দিয়েছি। গায়ের জোরে উচ্ছেদ করতে এলে কড়া প্রতিরোধের মুখে পড়তে হবে। অন্যদিকে, এদিন বারাসত স্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্বে বিক্ষোভ কর্মসূচি করা হয়। তৃণমূলের বারাসত সাংগঠনিক জেলার আইএনটিটিইউসির সভাপতি তাপস দাশগুপ্ত বলেন, শিয়ালদহ থেকে কাঁচরাপাড়া, বনগাঁ ও বসিরহাট পর্যন্ত সমস্ত প্ল্যাটফর্মের হকারদের উচ্ছেদ করার পরিকল্পনা নিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। সমস্ত জায়গায় নোটিস দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিকল্প ব্যবস্থা না করে জোর করে উচ্ছেদের চেষ্টা করা হলে আগুন জ্বলবে।