বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দারা সোর্স মারফত জানতে পারেন, তিলজলা এলাকায় এক দুষ্কৃতী মাদক পাচারের জন্য অপেক্ষা করছে। এরপরই পুলিস ওই স্থানটি ঘিরে ফেলে ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে। তার ব্যাগ থেকে উদ্ধার হয় ১ কেজি ৯০০ গ্রাম চরস। পুলিস তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের করে। পাশাপাশি উদ্ধার হওয়া মাদকের নমুনা পাঠানো হয় পরীক্ষাগারে। সেখান থেকে রিপোর্ট আসে, উদ্ধার হওয়া মাদক আসলে নিষিদ্ধ চরস। তদন্ত শেষ করে পুলিস তার বিরুদ্ধে আলিপুর কোর্টে চার্জশিট পেশ করে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সহকারী সরকারি আইনজীবী শিবনাথ অধিকারী বলেছেন, মামলার গুরুত্ব অনুধাবন করে বেশ কয়েকবার ইসমাইলের জামিনের আবেদন বাতিল করে দেয় আদালত। মামলার বিচার প্রক্রিয়ার শেষে এদিন বিচারক জেল হেফাজতে থাকা ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণা করেন।