বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, ভবানীপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে নিবিড় প্রচার কর্মসূচি চালাচ্ছে তৃণমূল। ‘ঘরের মেয়ে’কে বিপুল ভোটে জেতাতে ভবানীপুরবাসীর কাছে আবেদন রাখছেন তৃণমূল নেতারা। তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় ৭১ ও ৭২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করছেন। তাঁর বক্তব্য, ভবানীপুরের ভোট নিয়ে বিজেপি অনেক কথাই বলছে। কিন্তু তাদের নেতাদের তো খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না। ময়দান ফাঁকা। ঐতিহাসিক মার্জিনে জয়ী হবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, প্রতিটি ওয়ার্ডের মানুষ অপেক্ষা করে আছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঢেলে ভোট দিতে।
অন্যদিকে, বিজেপি শিবিরে ভাঙন অব্যাহত। গেরুয়া শিবির ছেড়ে সাংসদ, বিধায়করা যোগ দিচ্ছেন তৃণমূলে। পদ্মফুলের আরও অনেকেই যে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, তা স্পষ্টতই জানিয়ে দিয়েছে জোড়াফুল শিবির। পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, দেখে যান! যোগদানের লাইন ছোট কী বড়, জানি না। তবে সবাই তৃণমূল কংগ্রেসে আসতে চান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি চায় আস্থা জানাতে। তত্ত্বাবধানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি তিনি বলেন যে, প্রচুর লোক লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন নতিস্বীকার করবার জন্য! কিন্তু আমরা নতিস্বীকার করাই না, সহকর্মী বলে ঘোষণা করি।
এদিন হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের মুখে পথসভা করে তৃণমূল। দেবাশিস কুমার, কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়রা তুলে ধরেন মমতার সরকারের উন্নয়ন।