কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জেপিএ-এর দাবি, করোনার নিয়মবিধি মেনে গবেষণাগার আশু খুলতেই হবে। একই সঙ্গে চালু করতে হবে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস। তার জন্য শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী এবং ছাত্রছাত্রীদের টিকাকরণ সম্পূর্ণ করতে হবে। পিএইচডি গবেষকদের ফেলোশিপও দেরি না করে ছাড়তে হবে। এসব না হলে যে ‘ডিজিটাল ডিভাইড’ তৈরি হচ্ছে, তা অপূরণীয় ক্ষতি করে যাবে গোটা শিক্ষাব্যবস্থার। এক্ষুনি ব্যবস্থা নিলে তা ঠেকানো সম্ভব। এই ‘ডিজিটাল ডিভাইড’-এর শিকার হয়ে একটা বড় অংশের ছাত্রছাত্রী অনলাইন পড়াশোনায় অংশ নিতে পারছে না। আর অন্য একটা অংশ সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পেয়ে এর মধ্যেও এগিয়ে চলেছে। মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতিও মঙ্গলবার স্কুলশিক্ষা কমিশনারের সঙ্গে দেখা করে বিদ্যালয় খোলার অনুরোধ করেছেন। কমিশনার তাঁদের জানিয়েছেন, বিষয়টি শিক্ষাদপ্তরের হাতে নেই। ছাত্র সংগঠন এসএফআই-ও মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে একই দাবিতে চিঠি লিখেছে। এছাড়াও ফি মকুব, আসন বৃদ্ধি, স্টিমুলাস প্যাকেজ চালু করে শিক্ষাখাতে ব্যয়বৃদ্ধির দাবিও তোলা হয়েছে।