বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বসুন্ধরা এদিন তাঁর নিবন্ধে বলেছেন, ‘অজন্তাকে ওই লেখার জন্য সিপিএম যেভাবে ওঁকে আক্রমণ করছে তাতে আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি যে ওরা একটি স্টালিনিস্ট দল। ওরা ব্যক্তিস্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। কণ্ঠরোধ করে। ওরা স্বাধীন মত প্রকাশের বিরুদ্ধে। তৃণমূল মুখপত্রে যদি অজন্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ সকলের কথা লিখে থাকেন তাতে অন্যায় কোথায়? সিপিএমের এইসব আচরণ বহু প্রতিভাকে বামফ্রন্টের স্রোত থেকে সরে যেতে বাধ্য করেছে। ওরা সবেতে চক্রান্তের গন্ধ দেখে। বদনাম দেয়। তারপর শাস্তির পথে যায়। এই খেলা মানুষ ধরে ফেলেছে। প্রকৃত বামপন্থী স্বাধীনচেতা মানুষ কখনও এটা মানবে না। এই করতে করতে সব দিক থেকে বামফ্রন্টকে শূন্যে নামিয়েছে সিপিএম। তাতেও শিক্ষা হয়নি।’ অন্য একটি জায়গায় তিনি লিখেছেন,‘... দলীয় অনুশাসনের নামে সিপিএম কূপমণ্ডূকের রাজনীতি করতে ব্যস্ত। চিন্তাভাবনাকে জনমুখী সময়োপযোগী করার কোনও চেষ্টাই সিপিএমের নেই।’
বসুন্ধরার এই নিবন্ধ প্রসঙ্গে আরএসপির সাধারণ সম্পাদক মনোজ ভট্টাচার্য বলেন, ও আবার দল করল কবে। গতবছর তো মমতার হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিল শুনেছিলাম। ও যে ব্যাখ্যা দিয়েছে তার সঙ্গে আমরা কোনওভাবেই একমত নই। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, লক্ষ লক্ষ বেকারের বাংলা নিয়ে যাঁরা এই সরকারের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলে না তাঁরা কে কী বললেন, তা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাতে চাই না। নবান্নের দৌলতে চাকরি ফিরে পেয়ে জোড়াফুল শিবিরে নাম লেখানো লোকজনের কথা নয় তো বটেই।