কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন ভোর সাড়ে পাঁচটা থেকে পাণ্ডুয়া স্টেশনে অবরোধ শুরু হয়। বেলা দশটা নাগাদ সেই অবরোধ ওঠে। রেলকর্তারা স্টাফ স্পেশালের টিকিট দেওয়ার নিশ্চয়তা দিলে অবরোধ উঠে যায়। তবে গোটা ঘটনার জেরে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, এই বিক্ষোভ নতুন সমস্যার জন্ম দিতে পারে। এমনকী, পরিস্থিতি আরও বেগতিক হতে পারে। ওই মহলের দাবি, এক জায়গায় বিক্ষোভ শুরু হলে, তা অন্যান্য স্টেশনেও সংক্রামিত হতে পারে। গত বছর এভাবেই বিক্ষোভ শুরু হয়ে তা অন্যান্য স্টেশনেও ছড়িয়ে পড়েছিল। এবং তা বড় আকার নিয়েছিল। গোটা ঘটনায় রেলকর্তাদেরই দুষেছেন প্রবীণ আইনজীবী তথা সিটিজেন্স ফোরামের সভাপতি শৈলেন পর্বত। তিনি বলেন, আমরা পরিস্থিতি আঁচ করে আগেই ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো ও টিকিটের ব্যাপারে মানবিক পদক্ষেপ নিতে বলেছিলাম। এ নিয়ে রেলকর্তাদের চিঠিও দিয়েছি। তাঁরা আগে সতর্ক হলে এই গণরোষের মুখে পড়তে হতো না। রেল কর্তৃপক্ষ অবশ্য এনিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চায়নি। পাণ্ডুয়া স্টেশন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, যাত্রীদের দাবি মেনে সবাইকে টিকিট দেওয়া হয়েছে। নিত্যযাত্রীদের অভিযোগ, হাওড়া-ব্যান্ডেল ও হাওড়া-বর্ধমান লাইনে কয়েকটি স্টেশনে সাধারণ যাত্রীদের টিকিট দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সর্বত্র তা হচ্ছে না। এনিয়ে এদিন পাণ্ডুয়ার যাত্রীদের সঙ্গে রেল কর্তৃপক্ষের বিরোধ হয়। পাশাপাশি স্টাফ স্পেশাল ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানোর দাবিও এদিন ওঠে। শেষপর্যন্ত বিক্ষোভ মিটলেও এদিন একাধিক ট্রেন দেরিতে চলেছে।