পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তবে এর আগে এভাবে সামুদ্রিক ডলফিন ভেসে আসেনি, এমনটাই দাবি করেছেন স্থানীয় মৎস্যজীবীরা। এদিন সকালে এই বিশালাকার প্রাণীকে প্রথম যাঁরা দেখতে পান, তাঁদের কথায়, সেইসময় এটি নড়াচড়া করছিল। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই এটি মারা যায়। এদিকে, কীভাবে এত বড় ‘ডলফিন’কে তুলে নিয়ে যাওয়া হবে, তা নিয়ে চিন্তায় পড়েন বনদপ্তরের কর্মীরা। শেষমেশ দড়ি দিয়ে বেঁধে জেসিবি’র সাহায্যে ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হয় এটি। গোটা পর্বেই ছিল ছবি তোলার হিড়িক।
প্রশ্ন হল, এই সামুদ্রিক ডলফিন এখানে এল কীভাবে? মৎস্যজীবীদের দাবি, সমুদ্রে কোনও জাহাজের ধাক্কায় হয়তো আঘাত পেয়েছিল এটি। তারপর জোয়ারের টানে ভেসে চলে এসেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার আঞ্চলিক বন আধিকারিক মিলন মণ্ডল বলেন, বকখালি থেকে জম্বুদীপের মধ্যে এমন ‘ডলফিন’-এর’ দেখা মেলে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলেই বোঝা যাবে, কী কারণে মৃত্যু হয়েছে এটির।