দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
গত কয়েক মাসে এসটিএফের হাতে পাকড়াও হয়েছে একাধিক জাল নোটের কারবারি। উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি। বেআইনি অস্ত্র তৈরির কারখানারও খোঁজ পেয়েছেন টাস্ক ফোর্সের অফিসাররা। জাল নোট বা আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় ভিন রাজ্যের অপরাধীদের যোগ পাওয়া গিয়েছে। তাদের পালকে সর্বশেষ সংযোজন পাঞ্জাবের গ্যাংস্টার জয়পাল সিং ভুল্লার। এনকাউন্টারে খতম হয়েছে জয়পাল ও তার সঙ্গী যশপ্রীত। জয়পালের ছোঁড়া গুলিতে জখম হয়েছেন এসটিএফের এক ইনসপেক্টর।
রাজ্য পুলিসের শীর্ষ কর্তারা ধারণা, ভবিষ্যতে এই ধরনের আরও সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে টাস্ক ফোর্স। সম্প্রতি জাল নোট কাণ্ডে কাশ্মীরের যোগ পেয়েছেন অফিসাররা। এ রাজ্যে বেআইনি অস্ত্রের কারবারে যুক্তদের সঙ্গে আন্তঃরাজ্য অস্ত্র ব্যবসায়ীদের যোগ মিলেছে। যারা পুলিসকে গুলি করতেও পিছপা হয় না। তাদের দলে শার্প শ্যুটারও রয়েছে। এই জঙ্গিদের ডেরায় অভিযান চালাতে হলে গুলির লড়াই হতেই পারে। সেই কারণে দুই প্লেটুন প্রশিক্ষিত ফোর্স অর্থাৎ ৮০ থেকে ১০০ জনের কুইক রেসপন্স টিম রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একারণে বিভিন্ন জেলা থেকে নিচুতলার পুলিস কর্মীদের বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে। একইসঙ্গে স্ট্রাকো বা অন্যান্য ফোর্সে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে যাঁরা নিশানায় অব্যর্থ, তাঁদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। এই অংশকে বিশেষ প্রশিক্ষণও দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। অত্যাধুনিক মডেলের বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও বুলেট প্রুফ জ্যাকেট দেওয়া হবে তাঁদের। পাশাপাশি রাজ্য পুলিসের এসটিএফ-এর জন্য আলাদা ইউনিফর্মও চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।