বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিধানসভা ভোটের প্রচারের সময় মিঠুন হিংসায় প্ররোচনা দিয়েছেন, এই অভিযোগ তুলে তাঁর বিরুদ্ধে মানিকতলা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন এক ব্যক্তি। সেখানে বলা হয়, মিঠুন এমন কিছু সংলাপ ব্যবহার করেছেন, যা থেকে অশান্তি ছড়াতে পারে। এরপর আদালতের অনুমতি নিয়ে মামলা রুজু করে পুলিস। এই এফআইআর খারিজের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন মিঠুন চক্রবর্তী। কিন্তু তাঁর এই আবেদন খারিজ করে আদালত। অভিনেতাকে তদন্তকারী অফিসারের সঙ্গে সহযোগিতা করার নির্দেশ দেন বিচারক। সেইমতো তাঁকে ভার্চুয়াল জেরা করতে চেয়ে নোটিস পাঠায় পুলিস। বুধবার তাঁকে ভার্চুয়াল জেরার মুখোমুখি হতে বলা হয়। সেইমতো জন্মদিনে ১০টা ১৫ মিনিট নাগাদ ভার্চুয়ালি হাজির হন মিঠুন। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, কেন তিনি এই ধরনের মন্তব্য করলেন। সূত্রের খবর মিঠুন জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট সংলাপ থেকে অশান্তি ছড়াতে পারে বলে কোনও ধারণা ছিল না তাঁর। অভিনেতা বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন, তিনি কোনও নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে এই ধরনের সংলাপ বলেননি। নিছকই একটি সিনেমার সংলাপ ছিল তা। এর সঙ্গে রাজনীতির যোগ খোঁজা অর্থহীন। যদিও মিঠুনের এই বক্তব্য যাচাই করা হচ্ছে। প্রয়োজনে তাঁকে ফের জেরা করা হতে বলে জানা গিয়েছে। এই সংক্রান্ত মামলাটি আগামী শনিবার ফের হাইকোর্টে উঠবে।