বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বাঁধ মেরামতির কাজে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এবার আগাম ব্যবস্থা নিয়েছে দপ্তর। পাঁচ সদস্যের এই কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে সেচদপ্তরের সচিবকে। এছাড়াও দপ্তরের আর্থিক পরামর্শদাতা কমিটির এক সদস্য, যেখানে কাজ হবে, সেই এলাকার দায়িত্বে থাকা চিফ ইঞ্জিনিয়ার ওই কমিটিতে থাকবেন। সেচদপ্তরের একজন জয়েন্ট ও ডেপুটি সেক্রেটারিকেও কমিটিতে রাখা হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া সহ মোট ছ’টি জেলায় সেচদপ্তরের বিভিন্ন পরিকাঠামো যশের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে বন্যা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে তৈরি পরিকাঠামো, সমুদ্র ও নদী বাঁধ প্রভৃতি রয়েছে। কোথায় কোথায় অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কাজ করতে হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে বিভাগীয় কমিটি। প্রয়োজনীয় উপকরণ কেনার ব্যাপারে কমিটির ভূমিকা থাকবে। সেচদপ্তরের অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক ও কর্মী সংগঠনের প্রবীণ নেতা মনোজ চক্রবর্তী বলেছেন, কাজে স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই এই উদ্যোগ নেওয় হয়েছে। একারণে মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।
ঠিক হয়েছে, ২০ লক্ষ টাকার উপর যে কাজগুলি হবে, সেই তালিকা সংশ্লিষ্ট চিফ ইঞ্জিনিয়ার কমিটির কাছে পেশ করবেন। কাজের জন্য ই-টেন্ডার ডাকার সুপারিশ করবে কমিটি। একইসঙ্গে টেন্ডার প্রক্রিয়ার উপরও নজরদারি চালাবে। টেন্ডার কমিটি খরচ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর তা পাঠানো হবে বিভাগীয় কমিটির কাছে। বিভাগীয় কমিটির অনুমোদন করলে তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য যাবে দপ্তরের প্রধান সচিবের কাছে। প্রতিটি কাজ বা কেনাকেটার আর্থিক মূল্য যাতে তিন কোটির বেশি না হয়, তা দেখতে বলা হয়েছে।