পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এখন শুধু সরকারি স্বাস্থ্য কর্মীদের স্টাফ ট্রেনে ওঠার বিশেষ পাশ দেওয়া হচ্ছে। পরে ব্যাঙ্ক কর্মীদের এই সুযোগ দেওয়া হয়েছে। যদিও গত ১৬ মে থেকে বিশেষ বিধিনিষেধ জারি হওয়ার পর স্বাস্থ্য ছাড়াও জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত বেশ কিছু অফিসে কর্মীদের নিয়মিত আসতে হচ্ছে। বাকি সব অফিসেও কিছু কর্মীকে মাঝে মাঝে নিয়ে আসার বিশেষ ব্যবস্থা করে জরুরি কাজ চালানো হয়েছে। এবার সব অফিসে ২৫ শতাংশ কর্মীকে নিয়ে এসে কাজ করাতে হবে। গত বছর জুন মাসে লকডাউন কিছুটা শিথিল করার পর থেকে সরকারি অফিসে ৫০ শতাংশ হাজিরা চালু হয়। তারপর পুজোর পর করোনা কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হলে বেশ কিছু দপ্তর সবার উপস্থিতি চালু করার নির্দেশ জারি করেছিল। যা কয়েক মাস কার্যকর ছিল। কর্মী মহল মনে করছে, নতুন ব্যবস্থায় একজন কর্মীকে সপ্তাহে এক থেকে দু’দিন কাজে আসতে হবে। তবে কোনও অফিসে বেশি সংখ্যাক কর্মী দূর থেকে ট্রেনে যাতায়াত করলে বাকিদের বেশি দিন আসতে হতে পারে।
মনে করা হচ্ছে, কর্মীদের বাড়ি কোথায় অবস্থিত তা দেখে ও কাজের প্রয়োজনের ভিত্তিতে রোস্টার তৈরি করে নিয়ে আসা হবে। সেক্ষেত্রে ২৫ শতাংশের উপস্থিতি অনেক ক্ষেত্রে কাগজে কলমে কার্যকর নাও হতে পারে। গত বছর লকডাউনের সময় কর্মীদের উপস্থিতি অধিকাংশ অফিসে আলাদা করে নেওয়া হতো। একেবারে অনুপস্থিত কর্মীদের কোনও ছুটি নিতে হয়নি। বাড়িতে থেকে বহু কর্মী অবশ্য অনলাইনে ও মোবাইলের মাধ্যমে অফিসের কাজ করেছেন।