আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
গত বছর করোনায় কারও মৃত্যু হলে বা কোনও এলাকায় করোনা সংক্রমণের বাড়াবাড়ি নজরে এলে সেই এলাকাকে চিহ্নিত করে ঘিরে দেওয়া হতো। সাধারণ মানুষও বুঝে যেতেন, এই এলাকায় সংক্রমণ বেশি। তারপর ওই এলাকার বাড়িঘর, দোকানপাট জীবাণুমুক্ত করার কাজ করত হাওড়া পুরসভা ও দমকল বিভাগ। ওই এলাকায় সংক্রমণ না কমা পর্যন্ত দোকানপাট বন্ধ রাখা হতো। পুরসভার তরফে ওষুধ ও মুদিদ্রব্যের হোম ডেলিভারি চালু করা হতো সেখানে। চিহ্নিত এলাকায় যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিসি প্রহরাও বসানো হতো। এবার পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হওয়া সত্ত্বেও এসব কিছুই করা যায়নি। প্রশাসনের একটি অংশ ও স্বাস্থ্যকর্মীদের একাংশের দাবি, কন্টেইনমেন্ট জোন এবং লকডাউনের বিশেষ বিধি এখন না থাকায় আইনি বাধ্যবাধকতায় কিছু কাজ করা যাচ্ছে না। এই সমস্যা কাটাতেই জেলা প্রশাসন এখন নতুন করে এমন চিন্তাভাবনা করছে বলে জানা গিয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, বালিটিকুরিতে ১০০ শয্যার সেফ হোমের পাশাপাশি ডুমুরজলা স্টেডিয়ামেও গতবারের মতো সেফ হোম চালু করার ব্যবস্থা হচ্ছে। তবে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব রয়েছে। ফলে তা কবে চালু করা যাবে, এখনই বলতে পারছেন না কেউ।