কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
হাওড়া সিটি পুলিসের এক পদস্থ কর্তা জানান, এখন করোনার যা পরিস্থিতি, তাতে কোনও নিয়মেই সামান্য শিথিলতা দেওয়া সম্ভব নয়। তাই সরকারি নির্দেশিকা মেনেই খুলতে হবে হাট। তবে ব্যবসায়ীদের একাংশের বক্তব্য, সকালবেলার হাট কোনওরকমে চালু থাকলেও বিকেলে বা সন্ধ্যার দিকে ওই সময়ে কোনও ক্রেতাই থাকবেন না। ফলে সকালের তিন ঘণ্টাই আমাদের বেচাকেনার প্রকৃত সময়। মঙ্গলাহাট ব্যবসায়ী সমন্বয় সমিতির সদস্য কানাই পোদ্দার বলেন, আমরা পুলিসের কাছে আবেদন করেছিলাম যে, বিকালের দু’ঘণ্টা সময় সকালের সময়ের সঙ্গেই জুড়ে দেওয়া হোক। অর্থাৎ টানা সকাল ৭টা থেকে ১২টা পর্যন্ত হাট চলুক। কিন্তু প্রশাসন তাদের অপারগতার কথা জানিয়ে দিয়েছে। আমরাও এই পরিস্থিতিতে প্রশাসনকে সহযোগিতা করার মানসিকতা থেকে তা মেনে নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, ট্রেন চলাচল কার্যত বন্ধ থাকায় এমনিতেই হাটে ভিড় অনেকটাই কম হবে। ভিনরাজ্যের ক্রেতারা একেবারেই আসবেন না ধরে নেওয়া যায়। আর বিকালে কোনও ক্রেতাই থাকবেন না। ফলে সকালের তিন ঘণ্টাতেই যাবতীয় বেচাকেনা শেষ করতে হবে করোনাবিধি মেনে। সোম ও মঙ্গলবার এভাবেই হাট বসবে। হাটে সবাই যাতে যতটা সম্ভব শারীরিক দূরত্ববিধি মানেন এবং মাস্ক, স্যানিটাইজার ইত্যাদি ব্যবহার করেন, সেই বিষয়ে রবিবার থেকেই পুলিসের তরফে মাইকে প্রচার করা হয়। -ফাইল চিত্র