বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
দিন দশেক আগে থেকেই হাওড়ায় টিকার জোগান কম থাকায় সমস্যায় পড়ছিলেন মানুষ। বেলুড় স্টেট জেনারেল হাসপাতাল সহ বেশ কিছু সরকারি কেন্দ্রে নোটিস ঝুলিয়ে টিকা দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপর থেকে চাহিদার তুলনায় কম সংখ্যক টিকা আসায় লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনা হয়। যেখানে দিনে ১০ হাজার ভ্যাকসিন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল, তা কমে গিয়ে দাঁড়ায় দুই থেকে তিন হাজার। এতসবের পরও হাওড়া পুরসভার কেন্দ্রগুলিতে দিনে গড়ে ২০০ জনকে টিকা দেওয়া চলছিল। তাও এখন থেকে বন্ধ হয়ে গেল সাময়িকভাবে। জেলা স্বাস্থ্যবিভাগ সূত্রে জানানো হয়েছে, টিকার জোগান না থাকাতেই এই অবস্থা। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের দেওয়ার জন্য কিছু টিকা এখনও মজুত রয়েছে। এছাড়া আর কোনও টিকা নেই। তবে সোমবারের মধ্যে বেশ কিছু টিকা এসে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন এক স্বাস্থ্যকর্তা। এদিকে, প্রথম ডোজ নেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজের জন্য হন্যে হয়ে ঘোরা মানুষের সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। নির্ধারিত দিন পেরিয়ে গেলে কী কী সমস্যা হতে পারে, তা নিয়েও খোঁজখবর করছেন অনেক প্রবীণ মানুষ। একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনার সংক্রমণও। ফলে করোনাকে কেন্দ্র করে উদ্বেগ ও আশঙ্কা বাড়ছে জেলা জুড়ে।