কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
দেব বলেন, আমার মনে হয় না, নিজেকে বড় করতে গেলে কখনও কাউকে ছোট করার প্রযোজন হয়। আমি মনে করি, আমরা আমাদের কিছু কাজের কথা বলব। বিরোধী দল তাদের কিছু কাজের কথা বলবে। এরপর পছন্দ মতো প্রার্থী মানুষ বেছে নেবে। গত দশ বছরে দিদি অনেক প্রকল্প নিয়ে এসেছেন। কীভাবে বাংলার মানুষ ভালো থাকতে পারে, সেই লক্ষ্যেই দিদি বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। যেমন দিদি চেয়েছেন বাংলার সকল ছেলেমেয়ে, বিশেষ করে গরিব পরিবারের সন্তানরা পড়াশোনার সুযোগ পাক। গত দশ বছরে সেই কাজ করে এসেছেন দিদি। দেবের কথায়, বিরোধী বন্ধুরা লকডাউনের সময়ে কোথায় ছিলেন, যখন লাখ লাখ মানুষ পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন? শ্রমিকেরা খাবার পাচ্ছিলেন না? তখন সত্যই গরিব মানুষ পাশে দাঁড়ানোর কথা। সেই সময়ে ওইসব সুরক্ষা দেওয়া কথা বলা, ভোটপাখি নেতারা কোথায় ছিলেন? দেব বলেন, আসলে তখন নির্বাচন না থাকায় ওই সব দলের নেতাদের দেখা মেলেনি। নির্বাচন থাকলে ঠিক ওই নেতারা চলে আসতেন। ভোটের জন্য। সাম্প্রদায়িক শক্তির হাত শক্ত করতে গেলে, মনে রাখবেন, দেশটা পড়ে যাবে। মানুষ বেঁচে থাকলে ধর্ম, রাজ্য, দেশ বেঁচে থাকবে— এটা আপনাদের মাথায় রাখতে হবে। এই নির্বাচন কোনও মন্দির, মসজিদ তৈরি করার জন্য নয়। এই নির্বাচন মানুষের উন্নয়নের। কোন সরকারটা গরিব মানুষকে নিয়ে ভাবে, তা আপনাদের ভাবতে হবে। আর মানুষকে নিয়ে যাঁরা ভাবে, উন্নয়নের স্বার্থে তাঁকেই ভোট দিতে হবে।