কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
কমিশনারেটের বিধাননগর, নিউটাউন, এয়ারপোর্ট জোনের ডেপুটি কমিশনার পদমর্যাদার আধিকারিক এবং গোয়েন্দা বিভাগের নেতৃত্বে শুরু হয় নাকা চেকিং। সেক্টর ফাইভ, লেকটাউন, এয়ারপোর্ট সহ বিভিন্ন এলাকায় এই নজরদারি চালানো হয়। তবে শুধু শহুরে এলাকা নয়। রাজারহাট গ্রামীণের একাধিক এলাকাতেও নাকা চেকিংয়ের জন্য মোতায়েন করা হয় পুলিস। একইসঙ্গে, কমিশনারেটের সমস্ত ট্রাফিক গার্ড এলাকাতেও নৈশ অভিযান চলে। প্রতিটি গাড়ি এবং বাইক ধরে ধরে তল্লাশি চালান পুলিসকর্মীরা। উত্তর ২৪ পরগনা এবং কলকাতার সংযোগস্থল হওয়ায় এই পথ দিয়ে বিভিন্ন সামগ্রী চোরাচালান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রসঙ্গত, শুক্রবারই নিউটাউনের সাপুরজি বাসস্ট্যান্ডে এক ব্যক্তির কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং কার্তুজ উদ্ধার করে বিধাননগর পুলিস এবং রাজ্য পুলিসের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স। ধৃতের থেকে চারটি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২০ রাউন্ড কার্তুজ বাজেয়াপ্ত করা হয় বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার পরেই রাতে কড়া নাকা চেকিংয়ে নামলেন পুলিসকর্তারা। অভিযুক্ত যুবক আগ্নেয়াস্ত্রগুলি বিক্রি করার উদ্দেশ্যে শহরে নিয়ে আসে বলে দাবি পুলিসের। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। বিধাননগর কমিশনারেট সূত্রে খবর, দিনে তো বটেই, রাতেও কমিশনারেটের সর্বত্র নিরাপত্তা অটুট রাখতে নিয়মিত নজরদারি চলবে।