পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
একজন সিনিয়র অধ্যাপক জানান, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিজ্ঞপ্তির পর অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠক করা হয়। সেখানে শুভব্রতবাবুকে ডাকা হলেও তিনি আসেননি। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, পরীক্ষা এবং অন্যান্য কাজের জন্য যতজন প্রয়োজন, ততজন শিক্ষককেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে আনা হবে। এর ফলে ১ মার্চ থেকে ৪ মার্চ পর্যন্ত তেমনভাবেই আসেন শিক্ষকরা।
এর ফলে ৪ মার্চ একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে হাজিরার বায়োমেট্রিক মেশিনে ছাপ দেওয়া হয়নি কেন, সেই প্রশ্ন তুলে শোকজ করা হয় শিক্ষকদের। এই কলেজটি একটি ভাষাগত সংখ্যালঘু ট্রাস্ট পরিচালিত। তবে, রাজ্য সরকারি সাহায্যও পায় তারা। ৪৮ জন শিক্ষক রয়েছেন যাঁরা সরাসরি সরকারের কাছ থেকে বেতন পান। বাকি ১১০ জন শিক্ষক কলেজ থেকে বেতন পান। বিশেষ করে দ্বিতীয় ধরনের শিক্ষকরাই বেশি আশঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শুভব্রতবাবু কোনও মন্তব্য করতে চাননি।