বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
২০১১ সাল থেকেই বিধাননগর কেন্দ্রে তৃণমূলের মুখ সুজিত বসু। গত দু’টি বিধানসভা নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন। তাই সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে তাঁর উপরেই ভরসা রেখেছেন তৃণমূলের নির্বাচনী কমিটি। আজ, শনিবার থেকেই তাঁর পুরোদমে নির্বাচনী প্রচারে নামার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, এই ভোটে ঘাসফুল চিহ্নে নতুন মুখ পেতে চলেছে রাজারহাট-নিউটাউন বিধানসভা কেন্দ্র। সেখানে দাঁড়াচ্ছেন বিধাননগর পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য তাপস চট্টোপাধ্যায়। ২০১৬ সালের নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী ছিলেন সব্যসাচী দত্ত। তিনি দলবদলু তকমা নিয়ে যোগ দিয়েছেন গেরুয়া শিবিরে। একুশে বাংলার মসনদে টিকে থাকার জন্য এই কেন্দ্রে তাপস চট্টোপাধ্যায়ের উপরেই ভরসা রেখেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমার উপর আস্থা রেখেছেন, আমি কৃতজ্ঞ।
তৃণমূলে যোগ দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই রাজারহাট-গোপালপুর কেন্দ্রে ঘাসফুলের টিকিট পেয়েছেন কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সি। রাজনৈতিক ময়দানে তিনি একেবারেই নতুন মুখ। তবে তাঁর পরিচিতি রয়েছে। সেই কারণেই তাঁকে প্রার্থী করা হয়েছে বলে তৃণমূল সূত্রে খবর। অদিতি বলেন, দলের নেত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। গতবারের বিধায়ক পূর্ণেন্দু বসুর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে তিনি এই নির্বাচনে জয়লাভের পথে হাঁটতে চান। প্রচার শুরু কবে থেকে? এই প্রশ্নে অদিতি বলেন, রাজনীতির ময়দানে যাঁরা অভিজ্ঞ সহকর্মী রয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলেই বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। অন্যদিকে, দমদম এবং দমদম উত্তর— এই দুই কেন্দ্রে প্রার্থী অপরিবর্তিত রেখেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। দমদমে ব্রাত্য বসু এবং দমদম উত্তরে প্রার্থী হয়েছেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। প্রার্থী ঘোষণার পরেই দমদম উত্তর কেন্দ্রে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। সংশ্লিষ্ট পুরসভার ৩, ৬, ৯, ১১, ১৯ ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের নামে দেওয়াল লেখা হয়। দমদম কেন্দ্রে প্রার্থী ব্রাত্য বসু স্বয়ং এয়ারপোর্ট এলাকায় দেওয়াল লিখনে হাত লাগান।