পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তবে ডায়মন্ডহারবারে বিজেপি নেতা উমেশ দাস বলেন, ওই সব প্রকল্পের কাজ ভোটের আগে সেরে ফেলা যেত। তাতে এইসব মানুষকে এভাবে চাপে পড়ত হতো না। আমাদের প্রশ্ন, কেন কাজ ফেলে রাখা হল? তিনি বলেন, এর আগেও দেখা গিয়েছে, শাসকদল ভোটারদের নিজেদের দিকে টেনে রাখার জন্য টাকা আটকে রেখে দেয়। ভোট ঘোষণা হলেই দরদ উথলে ওঠে।
মহেশতলা পুরসভার ৩৫টি ওয়ার্ড জুড়ে হাউজ ফর অল প্রকল্পে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারীরা ঘর তৈরির টাকা পান। ঘর পিছু ৩ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। পাঁচ কিস্তিতে তা দেওয়া হয়। ওই টাকা পেতে হলে উপভোক্তাকে জমির মালিকানা স্বত্ত্বের প্রমাণ সহ আবেদন করতে হয়। সমস্ত নথি খতিয়ে দেখে ঘর তৈরির টাকা দেওয়ার ব্যাপারে এমন ২৫০ জনের নামের তালিকা মহেশতলা পুরসভা চূড়ান্ত করেছিল। পাশাপাশি রূপশ্রী প্রকল্পে বিয়ের জন্য ২৫ হাজার টাকা দেওয়ার জন্য ৩০ জনের বেশি নাম চূড়ান্ত হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে কারও মৃত্যু হলে ঘটনার দিনই শ্মশান খরচের টাকা দেওয়া হয় সমব্যাথী প্রকল্পে। এছাড়া বিধবা ও বার্ধক্য ভাতার টাকা সারা বছর ধরে দেওয়া হয়। মহেশতলা পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল তাপস হালদারের কথায়, এগুলি সব অনেক আগে থেকে চলছে। ভোটের সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। ঘর তৈরির জন্য জমির নথি নিয়ে সমস্যার কারণে এই টাকা দিতে দেরি হয়েছে। এখানে যত উপভোক্তা রয়েছেন, সকলের পৈতৃক জমি। নিজের নামে মিউটেশন নেই। শরিকি সম্মতি নিয়ে সেই জমির ম্যাপ করে সরকারি ঘর থেকে মিউটেশন বার করতে অনেক সময় লেগে যায়। সেই কারণে আমাদের টাকা দিতে সময় লাগে। আর বিয়ের টাকা যাঁরা পাবেন, তাঁদের কীভাবে না বলবো বুঝতে পারছি না।