বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
রাজ্যের হিমঘরগুলিতে ৭০ লক্ষ টন আলু সংরক্ষণ করা যায়। হিমঘরের ধারণ ক্ষমতার ১৫ শতাংশ সরকারি উদ্যোগে আলুর জন্য রাখাতে বলা হয়েছিল নির্দেশিকায়। বিডিও অফিস থেকে পাঠানো কৃষকদের তালিকা থেকে হিমঘর মালিকদের আলু কিনতে বলা হয়েছিল। হিমঘর মালিকদের সংগঠনের কর্তা পতিতপাবন দে জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত কোনও হিমঘরে সরকারি উদ্যোগের আলু কিনে রাখার খবর তাদের কাছে নেই। কৃষি বিপণন দপ্তর সূত্রে অবশ্য বলা হচ্ছে, নির্ধারিত মূল্যে আলু কেনার উদ্দেশ্য ছিল কৃষকদের লাভজনক দাম পাইয়ে দেওয়া। সেটা করা সম্ভব হয়েছে।
কৃষি বিপণন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকার ৬ টাকা দাম ঘোষণা করার ফলে খোলাবাজার কিছুটা তেজি হয়েছে। তা না হলে আলুর দাম কমে গিয়ে কৃষকরা সঙ্কটে পড়তেন। প্রথম দিকে যখন আলু উঠছিল, তখন কেজিতে দাম পাঁচ টাকা নীচে চলে গিয়েছিল। সরকার দাম ঘোষণার পর খোলবাজারে দাম বেড়ে এখন ৮ টাকার আশপাশে চলে এসেছে। পরে আরও বেশি দাম পাওয়ার আশায় এখন হিমঘরে প্রচুর পরিমাণ আলু ঢুকছে। প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি লালু মুখোপাধ্যায়ের দাবি, এখন মূলত কৃষকরা ব্যক্তিগতভাবে হিমঘরে আলু রাখছেন। খোলাবাজারে দাম বাড়ায় খুচরো বাজারে তার প্রভাব পড়বে বলেও মনে করা হচ্ছে। গত কয়েকদিনের মধ্যে খুচরো বাজারে জ্যোতি আলুর দাম কিছুটা বেড়ে ১০ টাকার আশপাশে চলে এসেছে।