রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রায় বছর দেড়েক ধরেই এই পরীক্ষাগার বানানোর প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছিল বলেই পুরসভা সূত্রে খবর। কিন্তু নানাবিধ জটিলতা এবং করোনায় লকডাউনের কারণে সেই কাজ খুব একটা এগয়নি। গত কয়েক মাস ধরে ফের সেই কাজ শুরু হয়েছে। কলকাতা পুরসভার হাডকো ভবনের তিনতলায় প্রায় ৪৫০০ স্কোয়ার ফিট এলাকায় এই নয়া ল্যাব তৈরির কাজ চলছে। খরচ পড়ছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। পুর কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যা, বর্তমানে কলকাতা পুরসভার যে পরীক্ষাগার রয়েছে, তার তুলনায় এটা অনেক বেশি উৎকৃষ্টমানের। দেশের মধ্যে অন্যতম আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি দিয়ে এই ল্যাব সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। পুরো ল্যাবরেটরি আইসোলেট রাখা হচ্ছে অর্থাৎ বাইরের বাতাস ভিতরে এবং ভিতরের বাতাস বাইরে যাতে বেরতে না পারে, সেইভাবেই ল্যাব তৈরি করা হচ্ছে। এক পুর-কর্তা বলেন, অনেক সময় বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে আমাদের বাইরের ল্যাবের উপর নির্ভর করতে হতো। বিশেষ করে কেন্দ্রীয় খাদ্য পরীক্ষাগারেও নমুনা পাঠাতে হতো। এই ল্যাব তৈরি হয়ে গেলে কলকাতা পুরসভা স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এই প্রসঙ্গে কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত তথা প্রশাসক বোর্ডের অন্যতম সদস্য অতীন ঘোষ বলেন, মাস খানেকের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। সবচেয়ে আধুনিক ফুড ল্যাবরেটরি তৈরি করা হচ্ছে।