পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবরার বাসিন্দা ১৪ বছরের ওই কিশোরীর বাবার মৃত্যু হয়েছিল গত ডিসেম্বরে। তার মা মানসিক ভারসাম্যহীন। ওই সময় প্রেমঘটিত কারণে মেয়েটি খুবই অবাধ্য হয়ে উঠেছিল বলে পরিবারের দাবি। সে কারণেই ওই কিশোরীকে জানুয়ারিতে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির মাধ্যমে হোমে রেখে আসা হয়। কিশোরীর মাসি রমা ভট্টাচার্য বলেন, এরপর থেকে হোমে যোগাযোগ করলে বলা হতো, বোনঝি ভালোই আছে। তবে কথা বলতে দেওয়া হতো না। বুধবার হোমে যেতেই কর্তৃপক্ষ জানায়, সে আগেই পালিয়ে গিয়েছে। হোমের চেয়ারম্যান মানিক চট্টোপাধ্যায় জানান, আগেই ওই কিশোরী সহ পাঁচজন পালিয়েছিল। তাদের একজনকে উদ্ধার করা গিয়েছে। পুলিসকেও ঘটনার কথা জানানো হয়েছে। তবে, হোমে কিশোরীর পরিবারের যে নম্বর দেওয়া ছিল, তাতে যোগাযোগ করা যায়নি।