পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
নিয়মকানুন মেনেই করুণাময়ীর কাছে উড়ালপুলের নীচে দোকান বা কিয়স্ক পেয়েছিলেন সমীর ভট্টাচার্য। সেখানে শুরু করেছিলেন মিষ্টির ব্যবসা। কিন্তু, এমনভাবে তাঁর দোকানের সামনে ও পাশে অস্থায়ী দোকান গজিয়ে ওঠে যে, ব্যবসা চালানোই দুরূহ হয়ে পড়ে। তাঁর আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী আদালতকে জানান, ব্যবসা করে বেঁচে থাকার অধিকারটাই তাঁর কেড়ে নেওয়া হয়েছে। দোকানের ঝাঁপ বন্ধ করতে হয়েছে। যে কারণে ওই এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নির্দেশটি দেন। কিন্তু, কোনও এক অজ্ঞাত কারণে তা কার্যকর করা হচ্ছে না। অন্যদিকে, পুরসভার তরফে গত বছরের ডিসেম্বরে আদালতকে জানানো হয়েছিল, পুরসভা মামলাকারীর কাছে প্রায় পৌনে দু’লক্ষ টাকা চেয়েছিল এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট পুনর্নবীকরণের জন্য, যা দিলে চুক্তি সম্পন্ন হতো। এমনকী কিস্তিতেও ওই টাকা দেওয়ার সুযোগ তাঁকে দেওয়া হয়। কিন্তু, চুক্তি হয়েছিল কি না, তা জানা নেই। এদিন সবদিক খতিয়ে দেখে আদালত দু’মাসের মধ্যেই উপরোক্ত নির্দেশ কার্যকর করতে বলেছে।