বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, হাসপাতালের সুপার ডঃ অপূর্ব সরকার বলেন, ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক। আরও দায়িত্বশীল হতে হবে সবাইকে। রেফার বা ডিসচার্জ করা না পর্যন্ত লেবার রুমে কাউকে ঢুকতে দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। যদি কারো গাফিলতি প্রমাণিত হয়, ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, কয়েকমাস আগেই বোরখা পরা এক মহিলার হাত দিয়ে শিশু চুরির ঘটনা ঘটেছিল এই হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, ক্যানিং থানার বাঁশড়ার এক গৃহবধূ এদিন সকালে প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। সকালেই তিনি একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। এরপরে আবার সকাল ১০টার পর আরও একটি কন্যা সন্তান হয় তাঁর। ওই গৃহবধু ভর্তি হবার পর তাঁকে দেখতে দু’জন লোক আসে। এর মধ্যে ছিল অভিযুক্ত নাজমা খাতুন। সে নিজেকে ওই গৃহবধূর দিদি বলে পরিচয় দেয়। ভ্যাকসিন দেওয়ার নাম করে প্রথম সন্তানটিকে নিয়ে বাইরে চলে যায়। এদিকে, গৃহবধূ রুপাইয়া নাথ প্রথম কন্যার দেখা না পেয়ে কান্নাকাটি জুড়ে দেন। তাঁর আর্তনাদ ঘটনা কথা জানাজানি হয়। গৃহবধূর পরিবারের অভিযোগ, কী করে ভ্যাকসিন দেবার নাম করে লেবার রুম থেকে শিশুকে বাইরে নিয়ে আসা হয়। কারণ, দুইজন সিস্টার ইনচার্জ ছাড়াও অন্য নার্সরা রুমে ছিলেন। অচেনা ব্যক্তিকে কেন ঢুকতে দেওয়া হল? যদিও সুপার বলেন, এখানকার লেবার রুমটি অত্যন্ত ছোট। পরিকাঠামোর খামতিও রয়েছে।