বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, এদিন তাদের লোকজনকে মারধরের প্রতিবাদে জি টি রোডে এমসিকেভি মোড়ে অবরোধ করে বিজেপি। সেখান থেকে তারা হঠাৎই তৃণমূলের ৬২ নম্বর ওয়ার্ড অফিসে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। পাল্টা হামলা করে তৃণমূলও। গুলি, বোমাবাজি, রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়িতে ভাঙচুর চলে। বিশাল পুলিস বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় বিকেল হয়ে যায়। তবে রাত পর্যন্ত এলাকা থমথমে। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় বিজেপি হাওড়া সদর জেলার সভাপতি সুরজিৎ সাহা বলেন, আমাদের দলের অনুষ্ঠানের জন্য পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে শাসকদলের কর্মীদের সঙ্গে বচসা হয় শুক্রবার রাত্র। পরে পুলিসের হস্তক্ষেপে তা মিটেও যায়। কিন্তু শনিবার সকালে এক স্থানীয় তৃণমূলের নেতার নেতৃত্বে আমাদের মণ্ডল সভাপতির উপর হামলা করা হয়। এরপর আমাদের কর্মীরা যখন বেলুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে যান, তখন ফের মারধর করা হয়। এদিনের ঘটনা সম্পর্কে রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূলের জেলা চেয়ারম্যান অরূপ রায় বলেন, কিছু বহিরাগতকে এনে বিজেপি বালি এলাকার শান্তি নষ্ট করতে চাইছে। প্রশাসনকে বিষয়টি নিরপেক্ষভাবে দেখে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা বরদাস্ত করা হবে না। হাওড়া সিটি পুলিসের এক কর্তা জানান, পরিস্থিতি এখন শান্তিপূর্ণ। ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। -নিজস্ব চিত্র