গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সামনেই শতবর্ষে পা রাখতে চলেছে দক্ষিণ কলকাতার শিশুমঙ্গল হাসপাতালের ধার ঘেঁষে অবস্থিত এই সেবাশ্রম। ২৩ জানুয়ারি দিনটিকে এবার বিশেষ মর্যাদার সঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। যদিও সেবাশ্রমের কর্মকর্তারা মনে করেন, নেতাজির দেখানো পথই তাদের ৩৬৫ দিন চলার অনুপ্রেরণা। বিশিষ্টদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সেবাশ্রম। সেই সঙ্গে থাকছে প্রদর্শনী। সেখানে স্থান পাবে কলকাতা কর্পোরেশনের একটি ডায়েরি। সেটি ১৯৩১ সালের। ওই ডাইরিতে ‘অল্ডারমেন’ এবং কাউন্সিলারদের তালিকা রয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, তৎকালীন মেয়র ছিলেন ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়। ডেপুটি মেয়র ছিলেন আব্দুর রেজ্জাক। সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন ‘অল্ডারমেন’। উডবার্ন পার্কে তাঁর বাড়ি ছিল। শুধু তাই নয়, ওই ডাইরিতে মিউনিসিপ্যাল অ্যাক্ট বা আইনের কথা বিশদে লেখা রয়েছে। উন্নয়ন সংক্রান্ত বিভিন্ন কমিটিতে কারা ছিলেন, তাঁদেরও নাম প্রকাশিত হয়েছিল। বর্তমান সময়েও কলকাতা কর্পোরেশন থেকে এমন ডায়েরি প্রকাশিত হয়। এই ডায়েরিকে সাজিয়ে রাখতে চান সেবাশ্রমের কর্মকর্তারা।১৯২৮ সালের ৩০ নভেম্বর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর স্বাক্ষরিত সেবাশ্রমের সংবিধানটি এখন মূল্যবান দলিল। সেবাশ্রমের বর্তমান সম্পাদক শুভেন্দু মৌলিক বলেন, ‘নেতাজির অন্তর্ধান নিয়ে বিতর্ক কম হয়নি। কিন্তু নেতাজির দরিদ্র সেবার বিষয়টি হয়তো অনেকেরই অজানা। আমরা সেটাই তুলে ধরতে চাই। সেবাশ্রমে এখন আবাসিকের সংখ্যা ৭০।