বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সুব্রত বলেন, অনেক জায়গায় এই ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নানা ধরনের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হচ্ছে। এটা করা যাবে না। এর অন্যথা হলে আসল উদ্দ্যেশ থেকে আমরা সরে যাব। মন্ত্রীর অভিযোগ, বাম আমলে পঞ্চায়েত দপ্তর অবহেলিত ছিল। এমনকী, এই দপ্তরকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেও ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এই দপ্তরের মাধ্যমে যে মানুষের জন্য অনেক বেশি কাজ করা সম্ভব সেটা বুঝেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। তাই তিনি সার্থক পঞ্চায়েতিরাজ গড়ে তুলেছেন। তার ফলেই আজ রাজ্য সবদিক থেকে এক নম্বরে।
সুব্রত বলেন, আগে রাস্তা নির্মাণ, জল সরবরাহ, ১০০ দিনের কাজ প্রভৃতি সব ক্ষেত্রেই আমরা তালিকার শেষদিকে থাকতাম। আর এখন সব ক্ষেত্রেই আমরা প্রথম। এমনকী, এই সরকারের কাজ বিশ্বের স্বীকৃতিও আদায় করে নিয়েছে। প্রত্যেকের জানার আগ্রহ থাকা চাই। জেনে কাজ করলে যেরকম একশোয় নব্বই পাওয়া যায়, তেমনই না-জেনে কাজ করলে লোকের গালি খেতে হয়। তবে নিজেদের সবজান্তা ভাবাটাও ঠিক নয় বলে সতর্ক করেন মন্ত্রী। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাবেরী দাস, সহকারী সভাধিপতি অজয় ভটাচার্য, পশ্চিমবঙ্গ স্বরোজগার কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান পুলক রায়, দপ্তরের বিশেষ সচিব মুক্তিসীতা ভট্টাচার্য, অতিরিক্ত জেলাশাসক সন্দীপ নাগ, উলুবেড়িয়ার মহকুমাশাসক অরিন্দম বিশ্বাস প্রমুখ।
অন্যদিকে, এই অনুষ্ঠানে উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক ইদ্রিশ আলির অনুপস্থিতি নিয়ে বির্তক দানা বেঁধেছে। বিধায়কের অভিযোগ, তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।