কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন সেখানে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা এসে পাইকারি বাজার থেকে ডজন হিসেবে কিনছেন নানা মাপের জাতীয় পতাকা। কথা হচ্ছিল সুজয় মাইতি নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে। নিউ বারাকপুরের বাসিন্দা ওই ব্যবসায়ী বলেন, ইতিমধ্যে কয়েকজন খদ্দের এসেছিলেন মাঝারি সাইজের জাতীয় পতাকা কেনার জন্য। তাঁরা ছোট কাগজের পতাকাও চাইছিলেন। কিন্তু দিতে না পারায় খারাপ লাগছিল। তাই আজ সটান চলে এসেছি পতাকা কিনতে। বেলঘরিয়ার নিমতার বাসিন্দা ব্যবসায়ী কাঞ্চন লাহা বলেন, গত বছরের দু’-চার পিস সিল্কের পতাকা আছে। কিন্তু তাতে তো আর চলবে না। হাতে আর সময়ও নেই। তাই আজই চলে এলাম নানা সাইজের পতাকা কিনতে।
বড়বাজারের ব্যবসায়ী সঞ্জয় বনসাল বলেন, এবার ছোট ব্যবসায়ীরা যেমন আসছেন, তেমনি আবার কেউ কেউ ফোন করে পতাকার জন্য বরাতও দিচ্ছেন। বিশেষ করে দূরের জেলা থেকে। আর এক ব্যবসায়ী রাজু সিং বলেন, তাঁতের কাপড়ের পতাকার দাম বেশি। তাই বেশি বিক্রি হচ্ছে সিল্কের পতাকা। ওই ব্যবসায়ী বলেন, বিভিন্ন সাইজের পতাকার দাম বিভিন্ন রকম। ১০ টাকা দিয়ে শুরু। এরপর ২০০‑২৫০ টাকা দামের জাতীয় পতাকা রয়েছে। সেই পতাকার সাইজ অবশ্য অনেকটাই বড়।
ওল্ড চায়না বাজার স্ট্রিটে একটি দোকান থেকে জাতীয় পতাকা কিনতে এসেছিলেন তপন দত্ত। বালির বাসিন্দা বছর ৩৫‑এর ওই যুবক বলেন, আমাদের আঁকার স্কুলে ফি বছরই নেতাজি জয়ন্তী পালন করে থাকি। তাই এসেছি এখানে পাতাকা কিনতে। তাঁকে দেখা যায়, ছোট ১০০ পিস বান্ডিলের কাগজের পতাকা কিনতে। আর তার সঙ্গে কিনলেন মাঝারি সাইজের একটি সিল্কের পতাকা।