গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বাঁশের টুকরো কেটে তৈরি করা হয়েছে ছোট সাঁকো। তার উপরেই টিনের তৈরি গুমটি ঘর। কেউ সেই ঘরের পাট্টা পেয়েছেন আবার কোনও বাসিন্দা এখনও পর্যন্ত পাননি। তাতেই দিন গুজরান করেন তাঁরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবারের অগ্নিকাণ্ড আরও ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা ছিল। নির্দিষ্ট সময়ে দমকল বাহিনী সেখানে প্রবেশ করতে পারেনি। কারণ সেখানে কোনও পিচের রাস্তা নেই। সেই কারণে স্থানীয় বাসিন্দারাই জল দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার যথাসম্ভব চেষ্টা চালায়। তীব্রতা বেশি থাকায় এবং ঘনবসতিপূর্ণ ঝুপড়ি থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দা বিধান মণ্ডলের বাড়ির একটি সিলিন্ডার ফাটে। তখনই স্থানীয়রা সচেতনভাবে আশেপাশের সমস্ত বাড়ি থেকে গ্যাসের সিলিন্ডার সরিয়ে ফেলেন। যাতে পুনরায় বিস্ফোরণ না হয়। তবে অনেকেরই প্রয়োজনীয় নথিপত্র, বই-খাতা সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির দাবি, দায়িত্ব নিয়ে সরকার যেন তাঁদের নথিপত্র পুনরায় তৈরি করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে। একইসঙ্গে মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু শীঘ্রই তৈরি করে দিতে হবে।