বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
অমল চক্রবর্তী বলেন, এত মানুষের ভিড়ের মধ্যে একজন মন্ত্রী হয়ে তিনি কীভাবে এই কাজ করলেন! ব্যক্তিগতভাবে কারও উপর তাঁর ক্ষোভ থাকতেই পারে। কিন্তু, ঝামেলা বাধিয়ে মানুষের সমস্যা তৈরি করা সমীচিন নয়। আত্মপক্ষ সমর্থনে সাধনবাবুর বক্তব্য, সরকারি অনুষ্ঠানের বাইরে টেবিল পেতে তৃণমূলের পতাকা লাগিয়ে কেন ক্যাম্প চলবে? আমি এর প্রতিবাদ করেছিলাম। একটা দল ক্যাম্প করলে অন্য রাজনৈতিক দলের লোকেরাও এসে জড়ো হবে। তাই আমি টেবিল তুলে দিতে বলেছিলাম। এমনকী কলকাতা পুর কমিশনার বিনোদ কুমারকেও ফোন করে অভিযোগ জানিয়েছেন সাধনবাবু। তাঁর অনুগামীরা এই ঘটনায় মানিকতলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে খবর। মন্ত্রীর দাবি উড়িয়ে স্থানীয় বরো কো-অর্ডিনেটর অনিন্দ্য রাউত জানিয়েছেন, নিয়ম মেনেই রেজিস্ট্রেশন হচ্ছিল। সারা বছর স্থানীয় পুর প্রতিনিধির সঙ্গে হাতে হাত লাগিয়ে এই লোকেরাই কাজগুলি করে। নতুন কিছু নয়। ওনাকে হয়তো কেউ ভুল বুঝিয়েছে।