বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বিকেলে ওই ব্যক্তি একটি বান্ডিল নিয়ে কোর্ট চত্বরে ঘোরাঘুরি করছিলেন। বিষয়টি নজরে আসে ব্যাঙ্কশাল কোর্টের ল-ক্লার্কদের। তাঁরা জিজ্ঞাসা করেন, কাদের জন্য তিনি অপেক্ষা করছেন। এরপরই ওই ব্যক্তি নিজেকে একজন আইনজীবী বলে দাবি করেন। খবর পেয়ে আসেন কিছু আইনজীবীও। তাঁরা জানতে চান, তাঁর হাতে থাকা বান্ডিলে কী আছে? এ ব্যাপারে কোনও সন্তোষজনক উত্তর দিতে না পারায় কিছু আইনজীবী ওই বান্ডিল খুলে দেখেন, সেখানে রয়েছে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের একগুচ্ছ এফিডেভিট। পরে ওই নথিপত্র দেখে তাঁরা বুঝতে পারেন, সেগুলি ভুয়ো। আদালত চত্বরে শোরগোল পড়ে যায়। আইনজীবীরা ওই ব্যক্তিকে নিয়ে যান আদালত প্রশাসনের কাছে। তাঁর হেফাজত থেকে উদ্ধার হওয়া ওই জাল এফিডেভিটগুলিও দেখানো হয় আদালত প্রশাসনের কাছে। লইয়ার্স ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশনের তরফে জানানো হয়, এই ঘটনায় পরে ওই ব্যক্তিকে পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ব্যাঙ্কশাল কোর্টের আইনজীবী সংগঠন বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বিজয়শঙ্কর চৌবে এদিন রাতে জানান, এই ধরনের ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগের। তাই গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত না করলে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।