বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিকে, শিশুদের নিয়ে পঞ্চায়েতের উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে গেলেও পুরসভার বাসিন্দা বলে তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে। ফলে সামান্য শিশুর টিকাকরণ করতেও কোনও না কোনও প্রভাবশালীর দ্বারস্থ হতে হচ্ছে অভিভাবকদের। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে খবর, পুরসভা ও ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তরের সমন্বয়ের অভাবে সমস্যায় পড়ছে পুরসভা এলাকার শিশুরা। এই বিষয়ে ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের সঙ্গে বারেবারে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। বিজেপির আরামবাগ জেলার সাংগঠনিক সহ-সভাপতি গণেশ চক্রবর্তী কটাক্ষ করে বলেন, রাজ্য সরকার ঘটা করে সবার জন্য স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ও দুয়ারে সরকার কর্মসূচির সূচনা করেছে।
অন্যদিকে আমাদের ভবিষ্যৎ, এই শিশুদের টিকা করাতে গিয়ে হেনস্তা হতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। লোকদেখানো কর্মসূচির সঙ্গে বাস্তবের যে কোনও মিল নেই, তা টের পাচ্ছেন তারকেশ্বরের বাসিন্দারা। শিশুদের কথা চিন্তা করে অবিলম্বে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন সরকারের।
তারকেশ্বর পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের চেয়ারম্যান স্বপন সামন্ত এই প্রসঙ্গে বলেন, কোভিড সময়ে টিকাকরণে কিছু সমস্যা হয়েছিল। আমরা যতটা সম্ভব এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছি। আগামী দিনে এই ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে, সেদিকে অবশ্যই নজর দেওয়া হবে। চলছে টিকাকরণ। -নিজস্ব চিত্র