রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
ফলে অধিকাংশ মৎস্যজীবী বিমা করার পথে হাঁটতে চাইছেন না। আমাদের বক্তব্য, সরকার যখন মৎস্যজীবীদের সাহায্য করছে, তখন এই বিমার বিষয়টিও তাদের দেখা উচিত। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের ব্যাখ্যা, যে টাকা ঋণ হিসেবে দেওয়া হবে, তা সময়ে ফেরত পাওয়াই ব্যাঙ্কের মূল লক্ষ্য। যদি কোনও ট্রলার ডুবে যায় বা তার সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেক্ষেত্রে বিমা করা থাকলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সেই টাকা পেয়ে যাবেন। তা না হলে টাকা ফেরত পেতে কালঘাম ছুটবে ব্যাঙ্কের। সেকারণেই ট্রলারের বিমা করানোর উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
এই সমস্যার কথা দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার মৎস্য বিভাগকে জানানো হয়েছে। বিষয়টি জেনেছে মৎস্য দপ্তরও। যদিও এখনও এই সমস্যার কোনও সুষ্ঠু সমাধানসূত্র বের হয়নি। তবে মৎস্য বিভাগের তরফে কয়েকটি ব্লকের ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জেলা মৎস্য বিভাগের এক আধিকারিক বলেন, আপাতত তিনটি ব্লকে কয়েকটি ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিয়েছে। আগামী সপ্তাহে আরও দুটি ব্লকের ব্যাঙ্ক কর্তাদের সঙ্গে কথা বলা হবে।
জানা গিয়েছে, ট্রলার নিয়ে ২০০টি আবেদন জমা পড়েছিল। সেগুলি সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কে পাঠানো হলেও এখনও অবধি একটিও ব্যাঙ্ক ঋণের ছাড়পত্র পায়নি। ফলে অন্যান্য মৎস্যজীবীরাও এই সুবিধা নেওয়ার জন্য আবেদন করতে সাহস পাচ্ছেন না।