কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
মন্ত্রিসভা এবং অন্যান্য প্রশাসনিক পদ থেকে ইস্তফা দেওয়া মাত্রই শুভেন্দুকে নিয়ে বিস্তর জল্পনা শুরু হয়। তাঁর জন্য তার দরজা অবারিত— এমন ঘোষণাও করেছেন বিজেপির রাজ্য থেকে জাতীয় স্তর পর্যন্ত একাধিক নেতা। কিন্তু তাঁর নিজের অবস্থান ঠিক কী হবে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা বজায় রেখেছিলেন প্রাক্তন পরিবহণমন্ত্রী। এরকম একটা পর্যায়ে শুভেন্দুকে নিয়ে দলের তরফে দৌত্য শুরু করেছিলেন সৌগতবাবু। তাঁর সেই প্রচেষ্টারই অঙ্গ এদিনের বৈঠক। এদিন রাতে সৌগতবাবু বলেন, মুখোমুখি আলোচনার দরকার ছিল, তাই শুভেন্দু-অভিষেক বৈঠক হয়েছে। সব সমস্যা মিটে গিয়েছে। শুভেন্দু তৃণমূলেই ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। বৈঠক চলাকালীনই যে সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শুভেচ্ছা মিলেছে, তাও জানান তিনি।