কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ভাঙড় হাড়োয়া সীমান্তবর্তী চণ্ডীপুর এলাকায় এই গতি মাপার যন্ত্রটি বসানো হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী এই হাইওয়েতে ৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার বেশি জোরে গাড়ি চালানো যায় না। যেসব গাড়ির চালক এর চেয়ে বেশি জোরে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করছিলেন, তাঁদের প্রত্যেককেই ধরা হয়েছে। এমনিতেই এই বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন জায়গায় বিপজ্জনক ছোট থেকে মাঝারি বাঁক রয়েছে। দু’পাশে নয়ানজুলি থাকায় গতি নিয়ন্ত্রণ না করতে পেরে বহু গাড়ি তাতে পড়েছে। প্রাণহানিও কম হয়নি। সেসবে লাগাম টানতে তৎপর বারুইপুর পুলিস জেলা। সুপারের নির্দেশে তাই এমন উদ্যোগ নিয়েছে ভাঙড় থানা। আগে এমন পদক্ষেপ করা হয়নি বলে জানা গিয়েছে। পুলিসের নিয়ন্ত্রণ না থাকার সুযোগ নিয়ে গাড়ির চালকরা দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতেন। কীভাবে ধরা হচ্ছে দ্রুতগতিতে আসা গাড়ি? পুলিস আধিকারিকরা জানালেন, সাধারণত এক দেড় কিলোমিটার দূর থেকেই একটি গাড়ির গতি এই যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হয়। অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোর অভিযোগে ৬০০ টাকা করে জরিমানা নেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও নিয়ম করে নাকা চেকিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে এই রাস্তায়। পুলিস আধিকারিকদের মতে, সংগঠিত অপরাধ বা অবৈধ কাজকর্ম রোধ করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে সাফল্যও পেয়েছে ভাঙড় থানা। কিছুদিন আগে নাকা চেকিংয়ের সময়ে প্রচুর বিদেশি পাখি সহ একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিধানসভা নির্বাচন যতই এগিয়ে আসবে, এই রকম নাকা চেকিংয়ের হার তত বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে।