বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা যাচ্ছে, জুনায়েদ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিল। দিনের পর দিন তাঁর নেশার পরিমাণ বাড়তে থাকে। শ্যালককে মাদকের কবল থেকে বাঁচাতে এদিন শ্বশুর বাড়িতে আসেন আরশাদ। পরিবারের সঙ্গে শ্যালককে নিয়ে আলোচনায় বসেন। নেশা কতটা ক্ষতি করতে পারে, তা বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু সে সব কথায় কান দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি জুনাইদ। আলোচনার মধ্যে আচমকাই জুনায়েদ উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ঘরে থাকা ছুরি বের করে এলোপাথাড়ি চালাতে শুরু করেন। জামাইবাবু আরশাদকে লক্ষ্য করে তেড়ে যান। তাঁকে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন শ্যালক। কোনওক্রমে আরশাদ নিজেকে রক্ষা করে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন। পুলিসের ওই সূত্রটি জানিয়েছে, এরপর আচমকাই নিজের পেটে ছুরি বসিয়ে বাইরে চলে আসেন জুনায়েদ। ঘরের বাইরে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। প্রতিবেশীরা অচৈতন্য অবস্থায় ওই যুবককে দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিস এসে প্রথমে সন্দেহ করে তাঁকে খুন করা হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু আঘাতের ধরন দেখে সন্দেহ হয় অফিসারদের। তাঁরা ওই যুবকের বাবাকে জেরা করেন। এরপর আসল রহস্য বেরিয়ে আসে।