পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আজ, ১ ডিসেম্বর থেকে সল্টলেক, নিউটাউনের বিভিন্ন জায়গায় স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তায় প্রচার অভিযানে নামা হবে। ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এই প্রচার। হিডকো সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধাননগর পুলিস কমিশনারেট এলাকার যে সব ক্রসিংয়ে গাড়ির চাপ সবচেয়ে বেশি, সেখানে থাকবে বাড়তি নজরদারি। মূলত পাঁচটি ক্রসিংয়ে বাড়তি উদ্যোগ নিয়েই প্রচার চালানো হবে। সেগুলি হল সেক্টর ফাইভের কলেজ মোড়, টেকনোপলিস, নিউটাউনের ইকোপার্ক, বিশ্ববাংলা গেট এবং সিটি সেন্টার ২। চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন জানিয়েছেন, সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকার সময় ইঞ্জিন বন্ধ রাখার জন্য আবেদন জানানো হবে চালকদের। এতে যেমন জ্বালানি সাশ্রয় হবে, তেমনই পরিবেশে দূষণের মাত্রাও বেশ খানিকটা কমবে। পরিবেশ বিজ্ঞানীদের সমীক্ষা বলছে, এক লিটার পেট্রল অথবা ডিজেল থেকে আড়াই কেজি পর্যন্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত হতে পারে। যা পরিবেশের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই গাড়ির জ্বালানি থেকে সৃষ্ট দূষণকে নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষভাবে তৎপর হয়েছে হিডকো এবং নবদিগন্ত কর্তৃপক্ষ।
বিধাননগর পুলিস ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা ক্রসিংগুলিতে পক্ষকাল প্রচার চালাবেন। স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে থাকবে প্ল্যাকার্ড। সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকার সময় প্ল্যাকার্ড হাতে গাড়ির সামনে দাঁড়াবেন তাঁরা। প্ল্যাকার্ডে লেখা থাকবে ‘গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ রাখুন।’ যদি কোনও চালক সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকাকালীন গাড়ির ইঞ্জিন চালু রাখেন, সেক্ষেত্রে তাঁদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন স্বেচ্ছাসেবকরা। বিষয়টি সম্পর্কে বোঝানো হবে চালকদের। এই উদ্যোগকে সাদরে গ্রহণ করেছেন নিউটাউন ও সল্টলেকের বাসিন্দারা। তাঁদের মতে, বৃহত্তর স্বার্থে এই প্রচারাভিযান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে প্রত্যেক গাড়িচালকের কাছ থেকে সহযোগিতা আশা করা হচ্ছে।