কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, হেয়ার স্ট্রিট থানা এলাকায় একটি শেয়ার ট্রেডিং কোম্পানিতে কর্মরত এক কর্মচারীকে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ওই টাকা আনার কথা বলা হয়। টি বোর্ডের পাশে থাকা ওই ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে অফিসে না এসে সে চম্পট দেয় বলে অভিযোগ। দীর্ঘক্ষণ সে অফিসে না আসায় ট্রেডিং কোম্পানির লোকজনের সন্দেহ হয়। তাকে ফোন করা হলে তা সুইচড অফ মেলে। এদিকে, যিনি ওই বিপুল টাকা দিয়েছিলেন তিনি জানান, টাকা ওই কর্মচারীকে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এরপরই গত ২৪ নভেম্বর ওই কোম্পানি হেয়ার স্টিট থানায় এফআইআর করে। বুধবার পুলিস ওই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করে। তাকে জেরা করে আরও এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
সরকারি আইনজীবী জানান, ধৃতদের কাছ থেকে এখনও কোনও টাকা উদ্ধার হয়নি। তবে ওই টাকার খোঁজে পুলিস জোরদার তল্লাশি শুরু করেছে। ধৃতদের বাড়ি বা অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে তল্লাশি চালানোর পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। টাকা অভিযুক্তরা ইতিমধ্যে কোথাও পাচার করেছে কি না, তাও দেখা হচ্ছে। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য ধৃতদের জামিন না দিয়ে হেফাজতে নেওয়া একান্তভাবে প্রয়োজন। অন্যদিকে, অভিযুক্তরা যে কোনও শর্তে জামিনের আর্জি জানায়। উভয়পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক ধৃতদের জামিনের আর্জি নাকচ করে দেন।