পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন বিষ্ণুবাবুর দিদি কাজল মাল বলেন, চুঁচুড়া শহরের বাসিন্দারা যেভাবে ভাইয়ের খুনের বিচার চেয়ে সরব হয়েছেন, তাতে আমরা কৃতজ্ঞ। আমরা পরিবারের তরফেও ওই নৃশংস হত্যাকারীর ফাঁসি চাইছি। পাশাপাশি আমরা চাই, এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত শেষ হোক। পুলিসকর্তাদের কাছেও একই আবেদন আমরা করেছি। চুঁচুড়া শহরে নানান রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক আন্দোলন, বিক্ষোভ দেখেছেন এমন বাসিন্দারা বলছেন, অভাবিত ঘটনা ঘটছে। এক যুবকের নৃশংস খুনকে কেন্দ্র করে যেভাবে বন্ধ হচ্ছে, গণবিক্ষোভ হচ্ছে, তা আগে দেখা যায়নি। জেলার এক পদস্থ পুলিসকর্তা বলেন, বিচারবিভাগের কাজে আমরা হস্তক্ষেপ করতে পারি না। কিন্তু বিচারবিভাগ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য যে সমস্ত নথি, প্রমাণ দাবি করে তার সবটাই আমরা জোগাড় করছি। প্রয়োজনে আরও তথ্যপ্রমাণ সরবরাহ করতেও আমরা প্রস্তুত।
গত ১০ অক্টোবর ত্রিকোণ প্রেমের জেরে কামারপাড়ার যুবক বিষ্ণু মালকে অপহরণ করে গ্যাংস্টার বিশাল দাস। তারপর বৈদ্যবাটির গোপন ডেরায় নিয়ে গিয়ে তাঁকে খুন করে। তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে নানান জায়গায় ছড়িয়ে দেয়।
ঘটনাটি প্রকাশ্য আসার প্রায় একমাস পরে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে দক্ষিণ ২৪ গরগনা থেকে গ্রেপ্তার হয় বিশাল। তার আগে থেকেই তার গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে শহরে বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল। সব মিলিয়ে এদিন সকাল থেকে কামারপাড়ার চেহারা ছিল শুনশান। ওষুধের দোকান পর্যন্ত খোলেনি।