কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ১১ সেপ্টেম্বর বনগাঁ পুরসভার রামকৃষ্ণপল্লি এলাকার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক রতনলাল ভট্টাচার্যের বাড়িতে চুরি হয় নগদ ৬৫ হাজার টাকা। পুলিস বাড়ির পরিচারিকাকে জেরা করে চুরি যাওয়া সব টাকা উদ্ধার করে। এছাড়া গত ১১ অক্টোবর বনগাঁর কালুপুর জোড়াসাঁকো এলাকায় ফাল্গুনী বৈদ্যের বাড়িতে চুরি হয়। ওইদিন সকালে ফাল্গুনীদেবী স্থানীয় মন্দিরে গিয়েছিলেন। বাড়ি ফিরে দেখেন আলমারি ভেঙে দুষ্কৃতীরা সোনার গয়না চুরি করে চম্পট দিয়েছে। পুলিস তদন্তে নেমে এলাকার এক দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করে। সে জানায়, ওই গয়না হাবড়ার এক সোনার দোকানে বিক্রি করা হয়েছে। পরে সেই সোনার দোকান থেকে পুলিস গয়না উদ্ধার করে। এছাড়া ওই চোরের থেকে পুলিস বারাসত থেকে চুরি যাওয়া একটি টোটোও উদ্ধার করেছিল। উদ্ধারের পর সোমবার দুই পরিবারের সদস্যদের হাতে পুলিস চুরি যাওয়া সামগ্রী তুলে দিয়েছে। ফাল্গুনীদেবী ও রতনলালবাবু বলেন, চুরি যাওয়া টাকা ও গয়না ফিরে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আশপাশের এলাকায় কত মানুষের কত কিছু চুরি হয়েছে। তাদের কেউ কিছু ফেরত পায়নি। সত্যি স্বপ্নেও ভাবিনি ওইসব ফেরত পাব। পুলিস সক্রিয় হওয়াতেই আমরা জিনিসগুলি ফেরত পেলাম।