পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সিল্কের শাড়ি হওয়ার তা দোলা দেবীর গায়ে জড়িয়ে যায়। দোলাদেবীর চিত্কার শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা ও পরিবারের সদস্যরা ছুটে আসেন। গুরুতর অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় দোলাদেবীকে চিত্তরঞ্জন মেডিক্যালে কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। ভোরের দিকে তার পরিস্থিতি অবনতি হতে শুরু করে। প্রথম থেকেই ৮৫ শতাংশ দগ্ধ দোলা দেবীর অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। শনিবার সকাল ছ’টা নাগাদ তাঁর মৃত্যু হয়। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনার জেরে ইব্রাহিমপুর রোড এলাকায় পুজোর আনন্দ ম্লান হয়ে যায়। কলকাতা পুলিসের ডিসি (এসএসডি) রশিদ মুনির খান জানিয়েছেন, এই ঘটনায় কোনও আভিযোগ নেই। মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। যাদবপুর থানা এই অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্ত শুরু করেছে।