গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার দুর্গাপুজোয় উৎসবের রেশ অনেকটা কম থাকায়] সেইভাবে আলোক বাজির ব্যবহার হয়নি। নিষিদ্ধ শব্দবাজির ব্যবহার হয়নি বললেই চলে। কিন্তু সামনে কালী পুজো রয়েছে। এই সময়কে সামনে রেখে বাজিকারবারিরা আগে থেকেই প্রস্তুত থাকেন। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই বাজি তৈরির রমরমা কারবার শুরু হয় বারাসত‑১ ব্লক সহ আশপাশের এলাকায়। করোনা পরিস্থিতিতে শব্দবাজির কারবারে রেশ টানাটা এবার পুলিসের কাছে কার্যত চ্যালেঞ্জ। বাজিকারবারিদের বার্তা দিতে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হাবড়া থানার পুলিস শহরের বিভিন্ন বাজারে একটানা অভিযান চালায়। একাধিক দলে ভাগ হয়ে পুলিস কর্মীরা কালীবাড়ি বাজার, ২নম্বর গলি, শ্রীনগর রেলগেট,তেঁতুলতলা বাজার, জিরাট রোড লাগোয়া বাজারে হানা দেন। বিভিন্ন দোকান থেকে প্রায় ১৪০কেজি নিষিদ্ধ বাজি উদ্ধার করা হয়। এরপর ওইসব বাজি বানীপুর হোমের মাঠ সংলগ্ন আমবাগানে নিয়ে যাওয়া হয়। দমকলের একটি ইঞ্জিন এনে বাজিগুলিকে নিষ্ক্রিয় করা হয়। হাবড়া থানার আইসি গৌতম মিত্র বলেন, শব্দবাজির বিরুদ্ধে দুর্গাপুজো থেকে লাগাতার প্রচার চালানো হচ্ছে। তারপরও বিভিন্ন বাজারের ছোট দোকানে নিষিদ্ধ শব্দবাজি বিক্রি করার খবর পাওয়া যাচ্ছিল। সেকারণে এদিন শহরের সব বাজারে একই সঙ্গে অভিযান চালানো হয়। আগামী দিনে মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি কড়া আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। -নিজস্ব চিত্র