পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সূত্রের দাবি, মঙ্গলবার সুব্রত চট্টোপাধ্যায়কে দিল্লিতে জরুরি তলব করেন সর্বভারতীয় সভাপতি জগতপ্রকাশ নাডডা। সেখানেই জাতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বি এল সন্তোষ বাংলা পার্টির এই রদবদলের কথা জানান। যদিও ভোটের আগে এই রদবদল ঘিরে দলের অন্দরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। আদি কর্মী নেতাদের দাবি, এতে সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) এর মধ্যেকার তালমিল নষ্ট হল। যার প্রভাব পড়বে ভোটে। এমনকী দিলীপ ঘোষ দিল্লির এই সিদ্ধান্ত কতটা মেনে নিতে পারবেন, তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন অনেকে। অন্যদিকে, অমিতাভ চক্রবর্তী বাংলায় সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন এভিবিপির হয়ে কাজ করলেও দীর্ঘদিন রাজ্য ছাড়া ছিলেন। কারণ, আরএসএস তাঁকে ওড়িশায় বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছিল। ২০১৯ সালে নবীন পট্টনায়কের রাজ্য থেকে উল্কার গতিতে বাংলার দায়িত্ব আসেন। প্রদীপ যোশি ছিলেন যার মূল কারিগর। দলীয় সূত্রের খবর, সঙ্ঘের ক্ষেত্র প্রচারক যোশির সঙ্গে অমিতাভবাবুর প্রবল ঘনিষ্ঠতা। উল্টোদিকে, দিলীপ-সুব্রতদের সঙ্গে সঙ্ঘের ওই নেতার সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত তিক্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং দলের অন্দরে একাধিকবার সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ নিয়ে ফেক প্রচার চালানো হয়েছিল। কিন্তু মোদি-শাহের জন্য কিছু করা যায়নি। দিল্লির এক শীর্ষ নেতার দাবি, অমিত শাহ অত্যন্ত অসুস্থ। তাই দলের দৈনন্দিন বিষয়ে মাথা দিতে পারছেন না। সেই সূত্রে, এই ঝটিকা বদল হয়ে গেল বলে মত অনেকের।