কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাসত পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের ইন্দ্রকলোনি এলাকার বাসিন্দা মনীশকুমার হালদার। তিনি আগে দলের জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন। এছাড়া একাধিক গ্রামীণ মণ্ডলের পর্যবেক্ষকের দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তিনি বারাসত থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন। তাঁর দাবি, দলে ভালো পদ পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে দফায় দফায় বিজেপির জেলা সভাপতি মোট ১২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা নিয়েছেন। কিন্তু দীর্ঘদিন হয়ে গেলেও তাঁকে পদ পাইয়ে দেওয়া দূরের কথা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন সভাপতি। এমনকী, টাকা ফেরত চাইলে তাঁকে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। বিজেপির স্বাস্থ্য সেলের এক নেতা দলীয় সভাপতির হয়ে তাঁকে মারধর করেছেন বলেও তাঁর অভিযোগ। প্রসঙ্গত, এর আগে জেলা সভাপতি শঙ্কর চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, আর্থিক প্রতারণা, মারধরের মতো একাধিক অভিযোগ থানায় দায়ের হয়েছে। মনীশবাবু বলেন, দফায় দফায় আমার কাছ থেকে ১২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা নিয়েছেন তিনি। আমি থানার পাশাপাশি জেলা পুলিস সুপারের কাছেও অভিযোগ দায়ের করেছি। পুলিসের দ্বারস্থ হওয়ায় আমাকে খুনের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। জেলা সভাপতির এক অনুগামী আমাকে মারধর করেছেন। আমি চাই দুর্নীতিগ্রস্ত জেলা সভাপতি ও তাঁদের অনুগামীদের বিরুদ্ধে পুলিস কঠোর ব্যবস্থা নিক। এই বিষয়ে জেলা সভাপতি শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় অবশ্য যাবতীয় অভিযোগই ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, অভিযোগকারীর সঙ্গে গত দু’বছর আমার কোনও কথা হয়নি। আদালত খুললে আমি তাঁর নামে মানহানির মামলা করব।