কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় বিজেপির নেতৃত্বের অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা এলাকায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে, বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদের ঘর-বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। অথচ, সব দেখেও পুলিস চুপ। কোনও পদক্ষেপ করছে না। বারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, দলের শীর্ষ নেতা মণীশ শুক্লাকে খুন করেছে তৃণমূলের বাহিনী। পুলিস ওই ঘটনায় ‘লোক দেখানো’ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে। কিন্তু ঘটনার মূলচক্রীরা এখনও বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিচ্ছে, ভয় দেখাচ্ছে। নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের মোহনপুরেও বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। দলীয় কর্মীদের মারধর করা হয়েছে। পুলিস তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে। যে কারণে কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। স্থানীয় তৃণমূলের নেতৃত্বের দাবি, বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেই এমন ঘটনা ঘটেছে। শাসকদলের কর্মীদের উল্টে মারধর করা হয়েছে। বিনা প্ররোচনায় তৃণমূল কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করছে বিজেপি। বীজপুর তৃণমূলের চেয়ারম্যান সুবোধ অধিকারীর কথায়, বোমাবাজি বা মারপিটের রাজনীতি তৃণমূল করে না। বাম এবং রাম, দু’দলের সমর্থকরা এক হয়ে এলাকার পরিবেশকে কলুষিত করছে। পুলিস জানিয়েছে, দু’পক্ষই অভিযোগ দায়ের করেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।