গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সাধারণ মানুষ যাতে মণ্ডপমুখী না হন, তার জন্য এবার জৌলুসহীন পুজো করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইয়ং স্টাফ ক্লাব। ১৫-১৮ লক্ষ টাকার বাজেটে পুজোর সঙ্গে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হতো এখানে। এবার তাদের ৩৬ তম বছরে দেড় লাখ টাকায় পুজো সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছেন ক্লাবের সম্পাদক দেবব্রত চক্রবর্তী। সন্ধ্যার পর দর্শনার্থীদের মণ্ডপে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ক্লাব কর্তাদের বক্তব্য, করোনার কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ১৭ বছরে পদার্পন করা ডায়মন্ডহারবার নাইয়াপাড়া সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটিও থিম ছেড়ে সাবেকি পুজোর আয়োজন করছে এবার। তবে তার মধ্যেই বিশিষ্ট পরিচালক সত্যজিৎ রায়কে শ্রদ্ধা জানাতে বিশেষ গ্যালারি করা হচ্ছে এই মণ্ডপে। ১৩ লক্ষ টাকার বাজেট এবার চার লাখে নেমে এসেছে। তার মধ্যে এক লক্ষ টাকা টাকা সামাজিক কাজে খরচ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুজো কমিটির কর্তারা। দু’টি অনাথ আশ্রমের আবাসিকদের পুজোর জামাকাপড় এবং শীতের বস্ত্র দেওয়া হবে বলে ঠিক হয়েছে।
এক টুকরো ময়ুর মন্দির উঠে এসেছে নিউটাউনের প্যান্ডেলে। তাদের ৫৩ তম বর্ষে বাজেট কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। জাঁকজমকহীনভাবে পুজো করেই সাধারণ মানুষকে আনন্দ দিতে বদ্ধ পরিকর এই পুজো কমিটি। বাইরে থেকে ঠাকুর যাতে দেখা যায়, সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে ভিতরে প্রবেশের উপর কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। কাকদ্বীপ অমৃতায়ন সঙ্ঘের প্রতিমা। -নিজস্ব চিত্র