পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তদন্তে জানা যাচ্ছে, ইমরান একটি বেআইনি কল সেন্টার চালান। বিদেশিদের ‘টেক সাপোর্ট’ দেওয়ার নাম করে প্রতারণা করা হতো। নির্দিষ্ট কয়েকটি অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে বলা হতো। অ্যাকাউন্টে সেই টাকা জমা পড়া মাত্রই সঙ্গে সঙ্গে তা তুলে নেওয়া হতো। প্রতারণা কারবারের সেই অর্থ বাড়িতে রেখেছিলেন ইমরান। সেই টাকাতেই কেনা হয় সোনার অলঙ্কার সহ বিভিন্ন সামগ্রী। তদন্তে এসটিএফ জেনেছে, বেআইনি কলসেন্টারের সঙ্গেই হাওলার কারবারও ফেঁদে বসেছিলেন ইমরান। সে কারণেই প্রচুর নগদ অর্থ প্রতিদিন তাঁর বাড়িতে মজুত করা হতো। উদ্ধার হওয়া নগদ।