কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সিবিআই সূত্রে জানা যাচ্ছে, ঘটনাটি ২০১৮ সালের। ওই বছরের এপ্রিল মাসে একটি বেসরকারি মিনারেল ওয়াটার কোম্পানির কর্ণধার রেখা দে বিআইএস-এর চিফ ভিজিল্যান্স অফিসারের কাছে অভিযোগপত্র পাঠান। তাতে বলা হয়, ওয়াটার এঞ্জেল নামে একটি বেসরকারি কোম্পানি বিআইএস-এর সিলমোহরের জন্য আবেদন করে। সেই ফাইল যায় ওই দুই বিজ্ঞানীর কাছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, তাঁরা প্রথমে জলের গুণমান নিম্নমানের বলে জানিয়ে দেন। তবে টাকার বিনিময়ে তাঁরা এই জল পাশ করিয়ে দিতে পারেন। অভিযোগ, ওই জল পাশ করিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে এক লক্ষ টাকা চাওয়া হয়। ওই সংস্থার প্রতিনিধির সঙ্গে ফোনে বেশ কয়েকবার কথোপকথন হয় ওই দুই বিজ্ঞানীর। যার সিডিও জমা পড়ে। এই চিঠির ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়। অভিযোগ ওঠায় ওই দুই বিজ্ঞানীকে অন্যত্র বদলি করে দেওয়া হয়। রেকর্ড করা হয় তাঁদের বয়ান। এরপর তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করা হয়। তার ভিত্তিতে ভিজিল্যান্সের অফিসাররা দেখেন একজন ৮৫ হাজার টাকা, অন্যজন ১৫ হাজার টাকা ঘুষ নিয়েছেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রককে জানানো হয়। তাদের পক্ষ থেকে চলতি মাসে অভিযোগ করা সিবিআই এর কাছে। তারা সিবিআইয়ের দুর্নীতি দমন শাখা ওই দুই বিজ্ঞানীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন আইনে মামলা রুজু করে। তাঁদের আয় বহির্ভূত সম্পত্তি আছে কি না, তা নিয়ে খোঁজখবর চলছে।