বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কেন এই মনোভাব অভিযুক্তের পরিবারের? উত্তরে আইনজীবী বলেন, মামলাটি সম্পূর্ণভাবে অবস্থাগত প্রমাণাদির উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। যথাযথ কোনও প্রমাণ নেই। বেশ কয়েকটি প্রশ্নও তুলেছেন অভিযুক্ত পক্ষের আইনজীবী। তাঁর মতে, মৃত রজত দে-র ময়নাতদন্তের রিপোর্টের সঙ্গে আদালতের রায়ের বিভিন্ন অসঙ্গতি রয়েছে। পোস্টমর্টেম রিপোর্ট অনুযায়ী রজতের মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে ‘হোমিসাইডাল’ কথাটি লেখা নেই। সে ক্ষেত্রে ট্রায়াল কোর্টের সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণভাবে ভিত্তিহীন। অনিন্দিতার পরিবার মনে করছে রজত দের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এবং আদালতের রায়-এর মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। তাই সুবিচার পাওয়ার আশায় হাইকোর্টে মামলা দাখিল করতে যাচ্ছে তারা।
একইসঙ্গে, পুলিসের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আইনজীবী। তিনি জানান, ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বরে মৃত আইনজীবী রজত দে-র বাবা পুলিসের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করতে যান। কিন্তু ২৯ নভেম্বর, অর্থাৎ ঠিক তার পরের দিন পুলিসের তরফ একটি স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করা হয়। সেই এফআইআর-এর ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয় অনিন্দিতাকে। কেন পুলিস মৃত রজতের পরিবারের অভিযোগ গ্রহণ করেনি, সেই বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনিন্দিতার আইনজীবী।